নবাবগঞ্জে ১৪ ইউনিয়নে নির্বাচনে কে কত ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন।

নবাবগঞ্জে ১৪ ইউনিয়নে নির্বাচনে কে কত ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন।

৬ষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ১৪টি ইউনিয়নেই জয় পেয়েছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীরা।

ভোটের হিসাবে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন;

শোল্লা ইউনিয়নে ১৬৪৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মিজানুর রহমান ভূইয়া কিসমত। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নজির আহম্মদ পেয়েছেন ২১৮৪ ভোট।

শিকারীপাড়া ইউনিয়নে ৬১৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী আলীমোর রহমান খান পিয়ারা। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঘোড়া প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আইয়ুব মোল্লা পেয়েছেন ২৪৮৫ ভোট।

বক্সনগর ইউনিয়নে ১০৪৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখা প্রতীকের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী সাওকাত আলী পেয়েছেন ৪৮২ ভোট।

বাহ্রা ইউনিয়নে ১১২২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মো. সাফিল উদ্দিন মিয়া। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখা প্রতীকের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. কাইবুল পেয়েছেন ১১৬৭ ভোট।

কলাকোপা ইউনিয়নে ৯৯৮০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মো. ইব্রাহীম খলিল। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী তুষার আহমেদ পেয়েছেন ৫৯৫ ভোট।

বারুয়াখালী ইউনিয়নে ৯১৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী এম এ বারী বাবুল। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখা প্রতীকের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. ফিরোজ পেয়েছেন ৩৮১ ভোট।

চুড়াইন ইউনিয়নে ১১৯৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মো. আব্দুল জলিল। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল জব্বার ভূইয়া পেয়েছেন ৪০১ ভোট।

যন্ত্রাইল ইউনিয়নে ৮২৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী এ কে এম মনিরুজ্জামান। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নূর আলম পেয়েছেন ৫৪২৭ ভোট।

নয়নশ্রী ইউনিয়নে ৮৫৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মো. পলাশ চৌধুরী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মোটর সাইকেল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রিপন মোল্লা পেয়েছেন ২৪০৮ ভোট।

গালিমপুর ইউনিয়নে ৬৯০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মো. আজিজুর রহমান ভূইয়া। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউর রহমান পেয়েছেন ৫৭৭ ভোট।

আগলা ইউনিয়নে ৭১৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী শিরিন চৌধুরী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ঘোড়া প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ইমরান হোসেন পেয়েছেন ১২৯২ ভোট।

বান্দুরা ইউনিয়নে ১০৩১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মো. হুমায়ুন কবির। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হিল্লাল মিয়া পেয়েছেন ৪৩৬৬ ভোট।

কৈলাইল ইউনিয়নে ৭৪৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী বশির আহমেদ। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাসির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ২৯৭০ ভোট।

জয়কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে ৯১৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী রেশমা আক্তার। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামাল হোসেন খান পেয়েছেন ২৩৯ ভোট।

সোমবার (৩১ জানুয়ারী) রাত সাড়ে ১০টার দিকে নবাবগঞ্জ পাইলট উচ্চ বালিকা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হল রুমে বেসরকারীভাবে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার, নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাইদুর রহমান।

নৌকা প্রতীকের বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, উন্নয়নের সাথে থাকতে এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ভোটাররা নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আমাদের নির্বাচিত করেছেন। আমরা আমাদের অভিভাবক সালমান ফজলুর রহমানের নির্দেশনায় প্রতিটি ইউনিয়নকে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবো।

আপনি আরও পড়তে পারেন